logo
আপডেট : ২৫ জুন, ২০২০ ২৩:২৮
শুভ জন্মদিন লিওনেল মেসি ‘দ্য ম্যাজিশিয়ান’
নিজস্ব প্রতিবেদক

শুভ জন্মদিন লিওনেল মেসি ‘দ্য ম্যাজিশিয়ান’

রোজারিওর ছোট্ট মেসি এখন বিশ্ব ফুটবলের বড় জাদুকর- হুবহু এমন না হলেও গত এক যুগে হাজারবার কাছাকাছি সব শিরোনামে উদ্ভাসিত হয়েছেন আর্জেন্টিনার তারকা ফুটবলার লিওনেল আন্দ্রেস মেসি কুচেত্তিনি। আর্জেন্টিনার রোজারিও শহর থেকে যিনি এখন পৌঁছে গেছেন পুরো বিশ্বের মানুষের মনে।

আজ থেকে ঠিক ৩৩ বছর আগে ১৯৮৭ সালের ২৪ জুন তারিখে রোজারিও শহরে জন্মগ্রহণ করেন লিওনেল মেসি। ছোটখাটো গড়নের বড় জাদুকরের আজ ৩৩তম জন্মদিন। নিজের বাঁ পায়ের জাদুতে যিনি বশ করেছেন গোটা ফুটবল বিশ্বকে। শুভ জন্মদিন মেসি।

ফুটবল ক্যারিয়ারে মেসির প্রাপ্তি ও সাফল্যের শেষ নেই। অপ্রাপ্তি বলতে শুধু নিজ দেশ আর্জেন্টিনার হয়ে বড় কোন শিরোপা জিততে না পারা। এর খুব কাছাকাছি গিয়েছিলেন মেসি। ২০১৪ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ, ২০১৫ ও ২০১৬ সালের কোপা আমেরিকায় দলকে তুলেছিলেন ফাইনালে।

কিন্তু তিন ফাইনালের একটিতেও শেষ হাসি হাসতে পারেননি মেসি। তিনবারই আটকা পড়েছেন শেষ বাধায়। তবে ব্যক্তি খেলোয়াড় হিসেবে মেসি ছিলেন টুর্নামেন্টের সেরা। ২০১৪ সালের বিশ্বকাপে গোল্ডেন বল, ২০১৫ সালের কোপায় টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ ৪ বার জেতেন ম্যাচসেরার পুরস্কার। সেবার টুর্নামেন্ট সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার ছিল না। নয়তো তা পেতেন মেসিই।

এ তো গেলো অপ্রাপ্তির কথা। জাতীয় দলের হয়ে কোন শিরোপা না জিতলেও গোলসংখ্যায় ঠিকই দেশের সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন মেসি। এরই মধ্যে আর্জেন্টিনা দলের হয়ে তার গোলসংখ্যা ৭০। শীর্ষ পর্যায়ে ১৩৮ ম্যাচ খেলে ৭০ গোল করেছেন মেসি।

জাতীয় দলের কথা শেষে ক্লাব ফুটবলে ফিরলে মেসির শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে আর কারও কোন সন্দেহ থাকার কোন উপায় নেই। বার্সেলোনা অধিনায়ক লিওনেল মেসি এখানে যেন অদ্বিতীয়। ব্যক্তিগত কিংবা দলীয়- সব দিক থেকেই তিনি এগিয়ে অন্য যে কারোর চেয়ে। নিজে যেমন বারবার জিতেছেন সেরার পুরস্কার, তেমনকি বার্সেলোনাকেও এনে দিয়েছেন দারুণ সব সাফল্য।
বার্সেলোনা তো বটেই স্প্যানিশ ক্লাব ফুটবলের সকল রেকর্ডও রয়েছে মেসির দখলে। এখনও পর্যন্ত বার্সেলোনার হয়ে ৭২২ ম্যাচ খেলে করেছেন ৬২৯টি গোল। একইসঙ্গে রয়েছে প্রায় দুই শতাধিক এসিস্ট। স্প্যানিশ লা লিগায় ৪৪০ গোল ও ১৭৭ এসিস্ট- দুটিই রেকর্ড।

স্পেনের ক্লাবটির হয়ে দেড় দশকের ক্যারিয়ারে ১০টি লা লিগা, ৪টি উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ এবং ৬টি কোপা দেল রেসহ মোট ৩৪টি শিরোপা জিতেছেন মেসি। চলতি মৌসুমে সুযোগ রয়েছে ট্রফির সংখ্যা আরও বাড়িয়ে নেয়ার।

ব্যক্তিগত অর্জনেও মেসির সমানে নেই বিশ্বের আর কোন ফুটবলার। একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে তিনি জিতেছেন ছয়টি ব্যালন ডি অর এবং ছয়টি ইউরোপিয়ান গোল্ডেন বুট। এর বাইরে স্পেনের ঘরোয়া ফুটবলের অজস্র পুরস্কার রয়েছে মেসির ট্রফি কেবিনেটে।

সবমিলিয়ে আর্জেন্টিনা জাতীয় দল ও বার্সেলোনার মূল দলের হয়ে মেসির গোলসংখ্যা এখন ৬৯৯ (৭০+৬২৯)। অর্থাৎ আর মাত্র একটি গোল হলেই পেশাদার ক্যারিয়ারে ৭০০ গোলের মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলবেন মেসি। জন্মদিনে পরবর্তী ক্যারিয়ার ও জীবনের জন্য শুভকামনা লিওনেল মেসি ‘দ্য ম্যাজিশিয়ান’।

এসএএস/জেআইএম

 ইউরোপিয়ান-ফুটবল মেসি বার্সেলোনা শুভ-জন্মদিন

করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখতে পারেন জাগো নিউজে। আজই পাঠিয়ে দিন।

রোজারিওর ছোট্ট মেসি এখন বিশ্ব ফুটবলের বড় জাদুকর- হুবহু এমন না হলেও গত এক যুগে হাজারবার কাছাকাছি সব শিরোনামে উদ্ভাসিত হয়েছেন আর্জেন্টিনার তারকা ফুটবলার লিওনেল আন্দ্রেস মেসি কুচেত্তিনি। আর্জেন্টিনার রোজারিও শহর থেকে যিনি এখন পৌঁছে গেছেন পুরো বিশ্বের মানুষের মনে।
 
আজ থেকে ঠিক ৩৩ বছর আগে ১৯৮৭ সালের ২৪ জুন তারিখে রোজারিও শহরে জন্মগ্রহণ করেন লিওনেল মেসি। ছোটখাটো গড়নের বড় জাদুকরের আজ ৩৩তম জন্মদিন। নিজের বাঁ পায়ের জাদুতে যিনি বশ করেছেন গোটা ফুটবল বিশ্বকে। শুভ জন্মদিন মেসি।
 
ফুটবল ক্যারিয়ারে মেসির প্রাপ্তি ও সাফল্যের শেষ নেই। অপ্রাপ্তি বলতে শুধু নিজ দেশ আর্জেন্টিনার হয়ে বড় কোন শিরোপা জিততে না পারা। এর খুব কাছাকাছি গিয়েছিলেন মেসি। ২০১৪ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ, ২০১৫ ও ২০১৬ সালের কোপা আমেরিকায় দলকে তুলেছিলেন ফাইনালে।
 
কিন্তু তিন ফাইনালের একটিতেও শেষ হাসি হাসতে পারেননি মেসি। তিনবারই আটকা পড়েছেন শেষ বাধায়। তবে ব্যক্তি খেলোয়াড় হিসেবে মেসি ছিলেন টুর্নামেন্টের সেরা। ২০১৪ সালের বিশ্বকাপে গোল্ডেন বল, ২০১৫ সালের কোপায় টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ ৪ বার জেতেন ম্যাচসেরার পুরস্কার। সেবার টুর্নামেন্ট সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার ছিল না। নয়তো তা পেতেন মেসিই।
 
এ তো গেলো অপ্রাপ্তির কথা। জাতীয় দলের হয়ে কোন শিরোপা না জিতলেও গোলসংখ্যায় ঠিকই দেশের সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন মেসি। এরই মধ্যে আর্জেন্টিনা দলের হয়ে তার গোলসংখ্যা ৭০। শীর্ষ পর্যায়ে ১৩৮ ম্যাচ খেলে ৭০ গোল করেছেন মেসি।
 
জাতীয় দলের কথা শেষে ক্লাব ফুটবলে ফিরলে মেসির শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে আর কারও কোন সন্দেহ থাকার কোন উপায় নেই। বার্সেলোনা অধিনায়ক লিওনেল মেসি এখানে যেন অদ্বিতীয়। ব্যক্তিগত কিংবা দলীয়- সব দিক থেকেই তিনি এগিয়ে অন্য যে কারোর চেয়ে। নিজে যেমন বারবার জিতেছেন সেরার পুরস্কার, তেমনকি বার্সেলোনাকেও এনে দিয়েছেন দারুণ সব সাফল্য।
বার্সেলোনা তো বটেই স্প্যানিশ ক্লাব ফুটবলের সকল রেকর্ডও রয়েছে মেসির দখলে। এখনও পর্যন্ত বার্সেলোনার হয়ে ৭২২ ম্যাচ খেলে করেছেন ৬২৯টি গোল। একইসঙ্গে রয়েছে প্রায় দুই শতাধিক এসিস্ট। স্প্যানিশ লা লিগায় ৪৪০ গোল ও ১৭৭ এসিস্ট- দুটিই রেকর্ড।
 
স্পেনের ক্লাবটির হয়ে দেড় দশকের ক্যারিয়ারে ১০টি লা লিগা, ৪টি উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ এবং ৬টি কোপা দেল রেসহ মোট ৩৪টি শিরোপা জিতেছেন মেসি। চলতি মৌসুমে সুযোগ রয়েছে ট্রফির সংখ্যা আরও বাড়িয়ে নেয়ার।
 
ব্যক্তিগত অর্জনেও মেসির সমানে নেই বিশ্বের আর কোন ফুটবলার। একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে তিনি জিতেছেন ছয়টি ব্যালন ডি অর এবং ছয়টি ইউরোপিয়ান গোল্ডেন বুট। এর বাইরে স্পেনের ঘরোয়া ফুটবলের অজস্র পুরস্কার রয়েছে মেসির ট্রফি কেবিনেটে।
 
সবমিলিয়ে আর্জেন্টিনা জাতীয় দল ও বার্সেলোনার মূল দলের হয়ে মেসির গোলসংখ্যা এখন ৬৯৯ (৭০+৬২৯)। অর্থাৎ আর মাত্র একটি গোল হলেই পেশাদার ক্যারিয়ারে ৭০০ গোলের মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলবেন মেসি। জন্মদিনে পরবর্তী ক্যারিয়ার ও জীবনের জন্য শুভকামনা লিওনেল মেসি ‘দ্য ম্যাজিশিয়ান’।
 
এসএএস/জেআইএম
 
 ইউরোপিয়ান-ফুটবল মেসি বার্সেলোনা শুভ-জন্মদিন
 
করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখতে পারেন জাগো নিউজে। আজই পাঠিয়ে দিন।
রোজারিওর ছোট্ট মেসি এখন বিশ্ব ফুটবলের বড় জাদুকর- হুবহু এমন না হলেও গত এক যুগে হাজারবার কাছাকাছি সব শিরোনামে উদ্ভাসিত হয়েছেন আর্জেন্টিনার তারকা ফুটবলার লিওনেল আন্দ্রেস মেসি কুচেত্তিনি। আর্জেন্টিনার রোজারিও শহর থেকে যিনি এখন পৌঁছে গেছেন পুরো বিশ্বের মানুষের মনে।
 
আজ থেকে ঠিক ৩৩ বছর আগে ১৯৮৭ সালের ২৪ জুন তারিখে রোজারিও শহরে জন্মগ্রহণ করেন লিওনেল মেসি। ছোটখাটো গড়নের বড় জাদুকরের আজ ৩৩তম জন্মদিন। নিজের বাঁ পায়ের জাদুতে যিনি বশ করেছেন গোটা ফুটবল বিশ্বকে। শুভ জন্মদিন মেসি।
 
ফুটবল ক্যারিয়ারে মেসির প্রাপ্তি ও সাফল্যের শেষ নেই। অপ্রাপ্তি বলতে শুধু নিজ দেশ আর্জেন্টিনার হয়ে বড় কোন শিরোপা জিততে না পারা। এর খুব কাছাকাছি গিয়েছিলেন মেসি। ২০১৪ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ, ২০১৫ ও ২০১৬ সালের কোপা আমেরিকায় দলকে তুলেছিলেন ফাইনালে।
 
কিন্তু তিন ফাইনালের একটিতেও শেষ হাসি হাসতে পারেননি মেসি। তিনবারই আটকা পড়েছেন শেষ বাধায়। তবে ব্যক্তি খেলোয়াড় হিসেবে মেসি ছিলেন টুর্নামেন্টের সেরা। ২০১৪ সালের বিশ্বকাপে গোল্ডেন বল, ২০১৫ সালের কোপায় টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ ৪ বার জেতেন ম্যাচসেরার পুরস্কার। সেবার টুর্নামেন্ট সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার ছিল না। নয়তো তা পেতেন মেসিই।
 
এ তো গেলো অপ্রাপ্তির কথা। জাতীয় দলের হয়ে কোন শিরোপা না জিতলেও গোলসংখ্যায় ঠিকই দেশের সবাইকে ছাড়িয়ে গেছেন মেসি। এরই মধ্যে আর্জেন্টিনা দলের হয়ে তার গোলসংখ্যা ৭০। শীর্ষ পর্যায়ে ১৩৮ ম্যাচ খেলে ৭০ গোল করেছেন মেসি।
 
জাতীয় দলের কথা শেষে ক্লাব ফুটবলে ফিরলে মেসির শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে আর কারও কোন সন্দেহ থাকার কোন উপায় নেই। বার্সেলোনা অধিনায়ক লিওনেল মেসি এখানে যেন অদ্বিতীয়। ব্যক্তিগত কিংবা দলীয়- সব দিক থেকেই তিনি এগিয়ে অন্য যে কারোর চেয়ে। নিজে যেমন বারবার জিতেছেন সেরার পুরস্কার, তেমনকি বার্সেলোনাকেও এনে দিয়েছেন দারুণ সব সাফল্য।
বার্সেলোনা তো বটেই স্প্যানিশ ক্লাব ফুটবলের সকল রেকর্ডও রয়েছে মেসির দখলে। এখনও পর্যন্ত বার্সেলোনার হয়ে ৭২২ ম্যাচ খেলে করেছেন ৬২৯টি গোল। একইসঙ্গে রয়েছে প্রায় দুই শতাধিক এসিস্ট। স্প্যানিশ লা লিগায় ৪৪০ গোল ও ১৭৭ এসিস্ট- দুটিই রেকর্ড।
 
স্পেনের ক্লাবটির হয়ে দেড় দশকের ক্যারিয়ারে ১০টি লা লিগা, ৪টি উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ এবং ৬টি কোপা দেল রেসহ মোট ৩৪টি শিরোপা জিতেছেন মেসি। চলতি মৌসুমে সুযোগ রয়েছে ট্রফির সংখ্যা আরও বাড়িয়ে নেয়ার।
 
ব্যক্তিগত অর্জনেও মেসির সমানে নেই বিশ্বের আর কোন ফুটবলার। একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে তিনি জিতেছেন ছয়টি ব্যালন ডি অর এবং ছয়টি ইউরোপিয়ান গোল্ডেন বুট। এর বাইরে স্পেনের ঘরোয়া ফুটবলের অজস্র পুরস্কার রয়েছে মেসির ট্রফি কেবিনেটে।
 
সবমিলিয়ে আর্জেন্টিনা জাতীয় দল ও বার্সেলোনার মূল দলের হয়ে মেসির গোলসংখ্যা এখন ৬৯৯ (৭০+৬২৯)। অর্থাৎ আর মাত্র একটি গোল হলেই পেশাদার ক্যারিয়ারে ৭০০ গোলের মাইলফলক ছুঁয়ে ফেলবেন মেসি। জন্মদিনে পরবর্তী ক্যারিয়ার ও জীবনের জন্য শুভকামনা লিওনেল মেসি ‘দ্য ম্যাজিশিয়ান’।
 
এসএএস/জেআইএম
 
 ইউরোপিয়ান-ফুটবল মেসি বার্সেলোনা শুভ-জন্মদিন
 
করোনা ভাইরাসের কারণে বদলে গেছে আমাদের জীবন। আনন্দ-বেদনায়, সংকটে, উৎকণ্ঠায় কাটছে সময়। আপনার সময় কাটছে কিভাবে? লিখতে পারেন জাগো নিউজে। আজই পাঠিয়ে দিন।