logo
আপডেট : ২৯ অক্টোবর, ২০২১ ২২:৫৮
আবারো হতাশ করলো বাংলাদশে ক্রিকেট দল
৩ রানে হার ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে
নিজস্ব প্রতিবেদক

আবারো হতাশ করলো বাংলাদশে ক্রিকেট দল

আবারো হতাশ করলো বাংলাদশে  ক্রিকেট দল। ৩ রানে হার  ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে শ্রীলংকার সঙ্গে হারার পর সারাদশেরে মানুষ আশায় বুক বধেছেলিনে অন্তত ইংল্যান্ডরে সঙ্গে জতিবে বাংলাদশে। সখোনওে হতাশ করে টাইগাররা। আজ ওয়স্টে ইন্ডজিরে সঙ্গে খলেে টি টুয়ন্টেি বশ্বিকাপে আরো বশেি হতাশ করছেে ক্রকিটোররা।
শারজার উইকটেে ১৪২ রান তাড়া করাটা খুব সহজ ছলি না। কন্তিু অসম্ভবও ছলি না। জয়রে খুব কাছে পৌঁছওে লক্ষ্য থকেে দূরে বাংলাদশে। ট-িটোয়ন্টেি বশ্বিকাপরে সুপার টুয়লেভে টানা তৃতীয় ম্যাচে হরেে বদিায় বাংলাদশে। ক্যারবিীয়দরে বপিক্ষে হারটা ৩ রানরে।
হসিাব না মলোতে পারার র্ব্যথতাতইে এ হার। লটিন দাস ৪৩ বলে ৪৪ রানে করে র্ফমে ফরিছেলিনে। মাহমুদউল্লাহ করলনে ২৪ বলে ৩১। ম্যাচরে পন্ডেুলাম হলেছেে দুই দলরে দকিইে। একবার মনে হয়ছেে বাংলাদশে জতিব,ে পরক্ষণইে ওয়স্টে ইন্ডজি নয়িন্ত্রণ নয়িছে।ে লটিন আর মাহমুদউল্লাহ যখন ব্যাটংি করছলিনে তখন মনে হয়ছেে এ দুজন শষে র্পযন্ত টকিে গলেইে বাংলাদশে ম্যাচটা বরে করে নবে।ে কন্তিু লটিন এমন একটা সময় আউট হলনে, যখন তাঁকইে বড় বশেি প্রয়োজন ছলি বাংলাদশেরে। ১৯তম ওভারে শষে বলে লটিন যখন ফরেনে, তখন বাংলাদশেরে প্রয়োজন আরও ১৩ রান। লটিন ডোয়াইন ব্রাভোর বলে উড়য়িইে মারলনে। কন্তিু র্দীঘদহেী জসেন হোল্ডার অনায়াসইে নয়িে নলিনে ক্যাচটা। হোল্ডাররে জায়গায় অন্য যকেোনো ফল্ডিার থাকলইে লটিনরে শটটা ছক্কা হয়ে যায়। আর সটেি হয়ে গলেইে তো ম্যাচ বাংলাদশেরে। 
লটিনরে ফরোয় যে ছন্দপতন, সটেি আর কাটয়িে উঠতে পারনেনি বাংলাদশে। মাহমুদউল্লাহর স্কলি হটিংি আর ওই মুর্হূতে কাজে লাগনে।ি শষে ওভারে আন্দ্রে রাসলে তাঁর ট-িটোয়ন্টেরি যাবতীয় অভজ্ঞিতা কাজে লাগয়িে মাহমুদউল্লাহ আর আফফি হোসনেকে লক্ষ্যমাত্রা থকেে দূরইে রাখলনে।
আপাতদৃষ্টতিে ম্যাচরে চত্রি এট।ি মনে হতে পারে কবেল লটিনরে ফরোটাই বোধ হয় বাংলাদশেকে হারয়িছে।ে কন্তিু এর পছেনওে গল্প আছ।ে লটিন যদি আরও একটু হাত চালয়িে খলেতনে, ১৪ থকেে ১৭তম ওভারে রান এসছেে ২৭। এই সময়টায় লটিনরে সঙ্গে খলেছলিনে মুশফকিুর রহমি। ৭ বলে ৮ করে ফলেছেলিনে মুশফকি। আত্মবশ্বিাসরে সঙ্গইে খলেছলিনে। কন্তিু রবি রামপলরে একটা বলে ‘স্কুপ’ খলেতে গয়িইে বপিত্তি ডাকলনে তনি।ি স্কুপটার খুব প্রয়োজন ছলি কনিা, সটেি নয়িে আলোচনা অবশ্যই হব।ে রামপল এমন কোনো বোলংি করছলিনে না, যে রান তুলতে হাঁসফাঁস করছলিনে মুশফকি। তাঁর মতো অভজ্ঞি ক্রকিটোররে কাছ থকেে ওই সময় অমন একটা ধাক্কা, বাংলাদশে ক্রকিটে দল যদি ম্যাচ শষেে আজ আয়নায় চোখ রখেে নজিদেরে বশ্লিষেণ কর,ে তাহলে অহতেুক স্কুপ শটরে জন্য মুশফকিকে কাঠগড়ায় দাঁড় করাতইে হব।ে
একটু অন্য চন্তিাতইে ব্যাটংি র্অডারটা সাজয়িছেলি বাংলাদশে। মোহাম্মদ নাঈমরে সঙ্গী করা হয়ছেলি সাকবি আল হাসানক।ে ওপনেংিটা খারাপ হয়ন।ি নাঈম-সাকবি মলিে ৪.৩ ওভারে ২১ রান তুলছেলিনে। সাকবি ১২ বলে ৯ রান করে ফরিছেনে। নাঈমও ফরিছেনে স্কোরর্বোডে আর ৮ রান যোগ করইে। ফরোর আগে তাঁর নামরে পাশে ছলি ১৯ বলে ১৭। লটিন দাসককে তনি নম্বরে পাঠয়িে ফল পয়েছেে বাংলাদশে। তনিি তাঁর নামরে প্রতি কছিুটা সুবচিার করছেনে তনি।ি তবে আগরে লটিনকে এ ম্যাচওে পাওয়া যায়ন।ি তবে সটেি অনুমতিই ছলি। এমনতিইে আত্মবশ্বিাসরে তলানতিে ছলিনে। আজ হয়তো বাদই পড়ে যতেনে। কন্তিু উইকটেকপিার নুরুল হাসানরে চোট তাঁকে ‘লাইফ লাইন’ দয়িছেলি। তনি নম্বরে নমেে লটিন ধরে ধরে খলোতইে মন দয়িছেলিনে। কোনো বড় শটরে দকিে যানন।ি বলরে মধো ববিচেনা করইে খলেছেনে তনি।ি এক সময় সৌম্য সরকারকে সঙ্গী হসিবেে পয়েছেলিনে। ৩০ বলে ৩১ রানরে জুটি ছলি সটে।ি সৌম্য খুব খারাপ খলেছলিনে না। ১৩ বলে ১৭ রান করে ফলেছেলিনে। দুটি দৃষ্টি নন্দন বাউন্ডারওি ছলি তাঁর ইনংিস।ে কন্তিু আকলি হোসরে নরিীহ স্পনি বোলংিয়ে ফ্লকি করতে গয়িে অদ্ভুত এক আউট হলনে। র্শট র্থাডম্যানে ক্যাচ তুলে দলিনে ক্রসি গইেলক।ে
সৌম্য ফরোর পরওে ম্যাচে ভালোভাবইে ছলি বাংলাদশে। দলরে রান তখন ১০.৪ ওভারে ৬০।  ৫৬ বলে ৮২ রান প্রয়োজন বাংলাদশেরে। আত্মবশ্বিাসরে সঙ্গইে উইকটেরে চারদকিে খলেে রান তুলছলিনে লটিন দাস। মুশফকিকে সঙ্গে নয়িে গড়নে ১৭ বলে ৩০ রানরে জুট।ি এ জুটি ম্যাচরে লাগাম অনকেটাই নয়িে এসছেলি বাংলাদশেরে হাত।ে কন্তিু অমন পরস্থিতিতিে মুশফকিরে সইে ‘স্কুপ’! ১৩.৩ বলে বাংলাদশেরে সংগ্রহ তখন ৪ উইকটেে ৯০। ৩৯ বলে জতিতে প্রয়োজন ৫২। ট–িটোয়ন্টেতিে এ লক্ষ্য ছুঁয়ে ফলোটা কোনো ব্যাপারই নয়। বাংলাদশেরে জন্যও খুব কঠনি হব,ে মনে করনেি কউেই। উইকটেে যখোনে আছনে লটিন। হাল ধরছেনে অধনিায়ক মাহমুদউল্লাহ। ডাগআউটে অপক্ষোয় আফফিরে মতো ব্যাটসম্যান। ব্যাট হাতে রান তুলতে পারনে মহেদেী হাসানও। এ ম্যাচ বাংলাদশে হারব?ে জয়রে দকিে ধীরে ধীরে এগয়িে যাচ্ছলি বাংলাদশে। মাহমুদউল্লাহ ২ বাউন্ডারি আর এক ছক্কায় দলকে জয়রে দকিইে নয়িে যাচ্ছলিনে। লটিনও সটে। ওয়স্টে ইন্ডজিরে বোলাররাও এমন কোনো আহামরি বোলংি করছলিনে না, যে ভয়রে কোনো কারণ থাকতে পার।ে কন্তিু এই জায়গায় বাংলাদশে পছিয়িে পড়ল দুই ব্যাটসম্যানরে রান তোলার গতরি কারণইে। তুলে মাোর ক্ষত্রেে ট–িটোয়ন্টেতিে বাংলাদশেি ব্যাটসম্যানদরে যে র্দুবলতা। পাওয়ার হটিংিয়ে কুঁকড়ে থাকা—এ ব্যাপারগুলোই বপিক্ষে গলে বাংলাদশেরে। লটিন উইকটেে সটে হয়ওে বপিুল বক্রিমে বলগুলো আঁছড়ে ফলেতে পারলনে না সীমানার বাইর,ে একই ব্যাপার মাহমুদউল্লাহর ক্ষত্রেওে। ব্রাভোর বলে লং অনে লটিন ‘লম্বা’ হোল্ডাররে ক্যাচে পরণিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গইে যনে খলোটা চলে গলে ওয়স্টে ইন্ডজিরে কাছ।ে শষে ওভারে ১০ রান দরকার ছলি। ওই সময় একটি ছক্কাই যথষ্টে হতো বাংলাদশেরে জন্য। কন্তিু মাহমুদউল্লাহ আর আফফি দুজনরে কউেই একটা ছক্কা মারতে পারলনে না।জয়টা দখো দয়িওে হারয়িে গলে বাংলাদশেরে দৃষ্টসিীমা থকে।ে শারজার মাঠর্ভতি বাংলাদশেি র্দশকদরে চোখমেুখে তখন আক্ষপেরে যন্ত্রণা। জয় এত কাছ,ে তবুও এত দূরে