আপডেট : ৮ নভেম্বর, ২০২৩ ২৩:০৩
গার্মেন্টসের উপর নির্ভরশীল না হয়ে পণ্যের বহুমুখীকরণ করতে হবে-বাণিজ্যমন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক
বাণিজ্যমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা টিপু মুনশি বলেছেন, শুধু গার্মেন্টস শিল্পের উপর নির্ভর না করে রপ্তানির জন্য পণ্যের বহুমুখীকরণ করতে হবে। এটি করা সম্ভব হলে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার আয় করা সম্ভব হবে।আজ বিকেলে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলতায়নে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত জাতীয় রপ্তানি ট্রফি ২০২০-২০২১ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, শুধু রেডিমেড গার্মেন্টস শিল্পের উপর নির্ভর করা যাবে না। রপ্তানিযোগ্য আরো অনেক পণ্য আছে। যত বেশি পণ্য আমাদের রপ্তানিতে অন্তর্ভুক্ত হবে ততো বেশি দেশে রপ্তানি করা যাবে। সার্বিক বাণিজ্যের কলেবর ততই বৃদ্ধি পাবে। নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এবং দেশ সমৃদ্ধি লাভ করবে। বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার আয় করা সম্ভব হবে।এপ্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের রপ্তানি এখনও তৈরী পোশাকের উপর নির্ভরশীল। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশ কিছু নতুন পণ্য ও সেবা আমাদের রপ্তানির ঝুড়িতে সংযোজিত হয়েছে। এসময় ২০৩০ সালের মধ্যে দেশের রপ্তানি আয় একশো বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সকল ব্যবসায়ীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহবান জানান মন্ত্রী।জ্ঞানভিত্তিক একটি উন্নত সমৃদ্ধ রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ব্যবসা-বাণিজ্যের উত্তরোত্তর উন্নয়নের কোন বিকল্প নেই উল্লেখ করে টিপু মুনশি বলেন, বৈশ্বিক সকল প্রতিকূলতা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বিশ্ব বাণিজ্যে টিকে থাকার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধি, পণ্যের মান উন্নয়ন এবং রপ্তানি তালিকায় নতুন নতুন পণ্য যুক্ত করতে হবে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে স্থানীয় শিল্পের বিকাশের মাধ্যমে রপ্তানি বাণিজ্যের প্রসার এবং দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে সারাদেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে সরকার। এ সব কর্মসূচী বাস্তবায়িত হলে রপ্তানি আয় বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি প্রচুর কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। মন্ত্রী বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্যে অগ্রগতির ধারাবাহিকতায় সাফল্য অর্জনকারী দেশের খ্যাতিমান রপ্তানিকারক, শীর্ষস্থানীয় শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে উৎসাহ, উদ্দীপনা ও সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করাই হচ্ছে এ ট্রফি প্রদানের মূল উদ্দেশ্য। এই ট্রফি বিজয়ীদের আরও উৎসাহিত এবং অন্যদেরকে নতুন উদ্যোগে কাজ করতে অনুপ্রাণিত করবে। তিনি বলেন, একটি টেকসই অর্থনীতির দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে সরকার বদ্ধ পরিকর। সকলের সমন্বিত কর্মপ্রচেষ্টায় দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সমর্থন ও সহযোগিতায় বাংলাদেশ একটি আত্মনির্ভরশীল স্মার্ট দেশে রূপান্তরিত হবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআই-এর সভাপতি মাহবুবুল আলম। স্বাগত বক্তব্য দেন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস-চেয়ারম্যান এ.এইচ.এম আহসান।
উল্লেখ্য, ২০২০-২০২১ অর্থবছরের সর্বোচ্চ রপ্তানি আয়ের ভিত্তিতে সেরা রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানসহ ২৮টি পণ্য ক্যাটাগরিতে ৭৩টি প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় রপ্তানি ট্রফি প্রদান করা হয়। সর্বোচ্চ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রপ্তানি ট্রফি প্রদান করা হয়।
গার্মেন্টসের উপর নির্ভরশীল না হয়ে পণ্যের বহুমুখীকরণ করতে হবে-বাণিজ্যমন্ত্রী ঢাকা; ০৮ নভেম্বর, ২০২৩খ্রি. বুধবার। বাণিজ্যমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা টিপু মুনশি বলেছেন, শুধু গার্মেন্টস শিল্পের উপর নির্ভর না করে রপ্তানির জন্য পণ্যের বহুমুখীকরণ করতে হবে। এটি করা সম্ভব হলে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার আয় করা সম্ভব হবে। আজ বিকেলে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলতায়নে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত জাতীয় রপ্তানি ট্রফি ২০২০-২০২১ প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী জানান, শুধু রেডিমেড গার্মেন্টস শিল্পের উপর নির্ভর করা যাবে না। রপ্তানিযোগ্য আরো অনেক পণ্য আছে। যত বেশি পণ্য আমাদের রপ্তানিতে অন্তর্ভুক্ত হবে ততো বেশি দেশে রপ্তানি করা যাবে। সার্বিক বাণিজ্যের কলেবর ততই বৃদ্ধি পাবে। নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এবং দেশ সমৃদ্ধি লাভ করবে। বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার আয় করা সম্ভব হবে। এপ্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের রপ্তানি এখনও তৈরী পোশাকের উপর নির্ভরশীল। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশ কিছু নতুন পণ্য ও সেবা আমাদের রপ্তানির ঝুড়িতে সংযোজিত হয়েছে। এসময় ২০৩০ সালের মধ্যে দেশের রপ্তানি আয় একশো বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সকল ব্যবসায়ীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহবান জানান মন্ত্রী। জ্ঞানভিত্তিক একটি উন্নত সমৃদ্ধ রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশকে গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ব্যবসা-বাণিজ্যের উত্তরোত্তর উন্নয়নের কোন বিকল্প নেই উল্লেখ করে টিপু মুনশি বলেন, বৈশ্বিক সকল প্রতিকূলতা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে বিশ্ব বাণিজ্যে টিকে থাকার জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। শিল্প উৎপাদন বৃদ্ধি, পণ্যের মান উন্নয়ন এবং রপ্তানি তালিকায় নতুন নতুন পণ্য যুক্ত করতে হবে। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে স্থানীয় শিল্পের বিকাশের মাধ্যমে রপ্তানি বাণিজ্যের প্রসার এবং দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে সারাদেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে সরকার। এ সব কর্মসূচী বাস্তবায়িত হলে রপ্তানি আয় বৃদ্ধি পাওয়ার পাশাপাশি প্রচুর কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। মন্ত্রী বলেন, ব্যবসা-বাণিজ্যে অগ্রগতির ধারাবাহিকতায় সাফল্য অর্জনকারী দেশের খ্যাতিমান রপ্তানিকারক, শীর্ষস্থানীয় শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে উৎসাহ, উদ্দীপনা ও সুষ্ঠু প্রতিযোগিতা সৃষ্টি করাই হচ্ছে এ ট্রফি প্রদানের মূল উদ্দেশ্য। এই ট্রফি বিজয়ীদের আরও উৎসাহিত এবং অন্যদেরকে নতুন উদ্যোগে কাজ করতে অনুপ্রাণিত করবে। তিনি বলেন, একটি টেকসই অর্থনীতির দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে সরকার বদ্ধ পরিকর। সকলের সমন্বিত কর্মপ্রচেষ্টায় দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের সমর্থন ও সহযোগিতায় বাংলাদেশ একটি আত্মনির্ভরশীল স্মার্ট দেশে রূপান্তরিত হবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেন। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন এফবিসিসিআই-এর সভাপতি মাহবুবুল আলম। স্বাগত বক্তব্য দেন রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর ভাইস-চেয়ারম্যান এ.এইচ.এম আহসান। উল্লেখ্য, ২০২০-২০২১ অর্থবছরের সর্বোচ্চ রপ্তানি আয়ের ভিত্তিতে সেরা রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানসহ ২৮টি পণ্য ক্যাটাগরিতে ৭৩টি প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় রপ্তানি ট্রফি প্রদান করা হয়। সর্বোচ্চ রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রপ্তানি ট্রফি প্রদান করা হয়। প্রচার ও প্রকাশের অনুরোধসহ- স্বাক্ষরিত/- মোঃ হায়দার আলী তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা বাণিজ্য মন্ত্রণালয় মোবাইলঃ ০১৭২২০৯৫৫৮৫ ই-মেইল[email protected]
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ভূমি মন্ত্রণালয় মাননীয় মন্ত্রীর দপ্তর বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা সংবাদ বিজ্ঞপ্তি তাৎক্ষণিক প্রচারের জন্য প্রেস রিলিজ নং: ২০২৩/১১/০৮ - ১ পরিবেশ সুরক্ষায় চিংড়ি মহালের ফাঁকা স্থানে সবুজায়ন - ভূমিমন্ত্রী টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষার কথা বিবেচনা করেই কাজ করে ভূমি মন্ত্রণালয় - ভূমিমন্ত্রী (ঢাকা, বুধবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৩) পরিবেশ সুরক্ষায় চিংড়ি মহালে অবস্থিত প্রশস্ত ফাঁকা স্থানে সবুজায়নের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন ভূমিমন্ত্রী। আজ বুধবার সকালে ভূমি মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় চিংড়িমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় সভাপতিত্ব করার সময় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের এই নির্দেশ প্রদান করেন ভূমিমন্ত্রী। এই সময় ভূমি সচিব মোঃ খলিলুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। ভূমিমন্ত্রী বলেন, ভূমি মন্ত্রণালয়ের নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত টেকসই উন্নয়ন ও পরিবেশগত ভারসাম্য রক্ষার ব্যাপার বিবেচনা করেই গ্রহণ করা হয় এবং তা অনুযায়ী কাজ করা হয়। এই ব্যাপারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কঠোর অনুশাসন রয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের জলবায়ু অভিযোজন ও প্রশমনের ওপর প্রভাব হ্রাসে গৃহীত কার্যক্রমে ভূমি মন্ত্রণালয় অন্যতম সহযোগী মন্ত্রণালয় উল্লেখ করে ভূমিমন্ত্রী আরও বলেন, কৃষি জমি সুরক্ষার লক্ষ্যে প্রক্রিয়াধীন আইন, ল্যান্ড জোনিং প্রকল্প সহ ভূমি মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্প জলবায়ু অভিযোজন ও প্রশমনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সাইফুজ্জামান চৌধুরী এই সময় বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ গ্রহণ করে লবণাক্ততা প্রবণ উপকূলীয় এলাকা, চিংড়ি চাষ ইত্যাদি বিবেচনা করে চিংড়ি মহালে অবস্থিত প্রশস্ত ফাঁকা স্থানে উপযুক্ত উদ্ভিদ রোপণের জন্য বলেন। এছাড়া পানি নিষ্কাশনের সময় যেন চিংড়ি মহাল নিকটবর্তী বাঁধের ক্ষতিসাধন না হয় সে ব্যাপারেও লক্ষ্য রাখার নির্দেশ দিয়েছেন মন্ত্রী। ভূমি মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, কক্সবাজার ও সাতক্ষীরা জেলার মাঠ প্রশাসনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা এবং চিংড়ি চাষ ও ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তিবর্গ সহ বিভিন্ন অংশীজন অন্যান্যদের মধ্যে সভায় উপস্থিত ছিলেন। প্রসঙ্গত একইদিন দুপুরে সরকারি জলমহাল ইজারা প্রদান সংক্রান্ত কমিটির ৭৪তম সভা অনুষ্ঠিত হয়। ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সভাপতিত্বে এতে উপস্থিত ছিলেন ভূমি মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, মৎস্য অধিদপ্তর, সমবায় অধিদপ্তর এবং মৎস্য উন্নয়ন কর্পোরেশনের কর্মকর্তাবৃন্দ। হবিগঞ্জ, রাঙ্গামাটি, মৌলভীবাজার এবং নাটোরের জেলা প্রশাসকবৃন্দ সভায় নিজ-নিজ জেলা হতে ভার্চুয়ালি সভায় যোগদান করেন। স্বাক্ষরিত/- (সৈয়দ মোঃ আব্দুল্লাহ আল নাহিয়ান) জনসংযোগ কর্মকর্তা ভূমি মন্ত্রণালয় মোবাইল: ০১৭৫৪-০৯৭২৭৯ ইমেইল: [email protected]
মহোদয়, অনিবার্য কারণবশত আগামীকাল শিল্প মন্ত্রণালয়ের প্রেস ব্রিফিং দুপুর ১২:৩০ টার পরিবর্তে দুপুর ২ টায় অনুষ্ঠিত হবে। এজন্য দুঃখ প্রকাশ করছি এবং পরিবর্তিত সময়সূচি অনুয়ায়ী প্রেস ব্রিফিং এ অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। ... মাহমুদুল হাসান পিআরও শিল্প মন্ত্রণালয় মোবাইল- ০১৯১৭২৬৮৬৯৮