
শ্রীলঙ্কার ক্রীড়াঙ্গনে ঝড় চলছেই। এবার বরখাস্ত হলেন দেশটির ক্রীড়ামন্ত্রী রোশান রানাসিংহে। লঙ্কান ক্রিকেট বোর্ডের দুর্নীতির প্রতিরোধে পদক্ষেপ নেওয়ার কারণে দেশটির প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহ তাকে হত্যা করার চেষ্টা করেছেন বলে অভিযোগ করেছিলেন ক্রীড়ামন্ত্রী। যার জেরে এবার পদ হারালেন তিনি।
রাষ্ট্রপ্রধানের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ আনার পর রানাসিংহকে মন্ত্রিসভা থেকে বরখাস্ত করা হয়। সোমবার মন্ত্রিসভার সাপ্তাহিক বৈঠকের ঠিক আগমুহূর্তে এক চিঠির মাধ্যমে বরখাস্ত করা হয় তাকে।
এর আগে সংসদে ভাষণে ক্রীড়ামন্ত্রী বলেছিলেন, ‘যদি আমি খুন হই, তাহলে এর দায়ভার বিক্রমাসিংহকে নিতে হবে। আমি আশঙ্কা করছি, ক্রিকেট বোর্ডের দুর্নীতি রোধের কাজ করার কারণে আমি খুন হতে পারি। যদি রাস্তায় আমাকে হত্যা করা হয়, তাহলে প্রেসিডেন্ট এবং তাঁর চিফ অব স্টাফ দায়ী থাকবেন।’
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে ক্রিকেট বোর্ডের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনে সকল কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেন রানাসিংহে। পরে বোর্ডের উপর সরকারি হস্তক্ষেপের অভিযোগে লঙ্কান ক্রিকেটকে সাময়িক বরখাস্ত করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)।
এর আগে সংসদে ভাষণে ক্রীড়ামন্ত্রী বলেছিলেন, ‘যদি আমি খুন হই, তাহলে এর দায়ভার বিক্রমাসিংহকে নিতে হবে। আমি আশঙ্কা করছি, ক্রিকেট বোর্ডের দুর্নীতি রোধের কাজ করার কারণে আমি খুন হতে পারি। যদি রাস্তায় আমাকে হত্যা করা হয়, তাহলে প্রেসিডেন্ট এবং তাঁর চিফ অব স্টাফ দায়ী থাকবেন।’
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে ক্রিকেট বোর্ডের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ এনে সকল কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করেন রানাসিংহে। পরে বোর্ডের উপর সরকারি হস্তক্ষেপের অভিযোগে লঙ্কান ক্রিকেটকে সাময়িক বরখাস্ত করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)।
যদিও দেশটির সংসদ রানাসিংহের পক্ষে ছিল। কারণ, শ্রীলঙ্কার আদালত যখন বরখাস্তের একদিন পর ক্রিকেট বোর্ডের সকল কর্মকর্তাকে পুনরায় স্ব স্ব পদে ফিরিয়ে এনেছিল, এর পরই সংসদে বোর্ড কর্মকর্তাদের সরাতে একটি প্রস্তাব পাস করেছিল। যে কারণে সংসদে নিজের মতের উপর স্থির থাকতে পেরেছিলেন রানাসিংহে।