দর্শকপ্রিয় অ্যাক্রোবেটিকের ভ্রাম্যমান প্রদর্শনী চলছে ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন স্থানে। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে আগামিকাল শেষ হচ্ছে গণজাগরণের অ্যাক্রোবেটিক প্রদর্শনী।
বিশ্বের উল্লেখযোগ্য শিল্প মাধ্যম সার্কাস। সার্কাসের প্রধানতম অঙ্গ/উপাদান অ্যাক্রোবেটিক, শিল্প হিসেবে সমগ্র পৃথিবীতে সমাদৃত। সকল ধরনের দর্শকদের প্রিয় এই শিল্পটি বিকশিত করার অন্যতম লক্ষ্য হিসেবে উদযোগ গ্রহণ করেছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির ব্যবস্থাপনায় ঢাকার রাজবাড়ীতে অবস্থিত অ্যাক্রোবেটিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে নিয়মিতভাবে অ্যাক্রোবেটিক দল প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও বিভিন্ন স্থানে প্রদর্শনী করে চলেছে। ১৯৯৪ সালে ‘সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে’র পৃষ্ঠপোষকতায় ‘বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি’র ব্যবস্থাপনায় ‘ফাইন এন্ড পারফরমিং আর্ট প্রশিক্ষণ’প্রকল্পের আওতায় অ্যাক্রোবেটিক শিল্পীদের প্রশিক্ষণ ও সংস্কৃতির উন্নয়নের জন্য রাজবাড়ীতে অ্যাক্রোবেটিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা হয়। উক্ত প্রকল্পের আওতায় কোরিয়ান বিশেষজ্ঞদের দ্বারা প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।