Main Logo
আপডেট : ১৫ নভেম্বর, ২০২৩ ০৯:৫৬

'সমঝোতা না হলে আরও চাপ'

নিজস্ব প্রতিবেদক
'সমঝোতা না হলে আরও চাপ'

রাজনৈতিক অস্থিরতা নিয়ে দৈনিক দেশ রূপান্তর শিরোনাম করেছে, 'সমঝোতা না হলে আরও চাপ'। এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শর্তহীন সংলাপের জোরালো তাগিদ দিয়ে ডোনাল্ড লু চিঠি দিলেও রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক সাড়া মেলেনি। এর মধ্যে আজ তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে। ফলে নির্বাচন নিয়ে সৃষ্ঠ রাজনৈতিক সংকটের সমাধান না করে সরকাার নির্বাচনের পথে হাঁটলে যুক্তরাষ্ট্র ও তার পশ্চিমা মিত্রদের কাছ থেকে চাপ আরও বাড়তে পারে। কূটনীতিকদের সাথে কথা বলে এমন ইঙ্গিত পাওয়া গেছে বলে এই খবরে বলা হয়েছে।

তফসিল ঘোষণা নিয়ে সমকালের প্রধান শিরোনাম ‘সমঝোতা ছাড়াই তপশিল’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, দেশি বিদেশের চাপ, সেইসাথে সাধারণ মানুষের আকাঙ্ক্ষা থাকলেও শেষ পর্যন্ত সমঝোতার কোনো পথ খোলেনি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে।

দেশের প্রধান দুটি রাজনৈতিক দল যখন রাজপথে মারমুখী অবস্থায় রয়েছে এর মধ্যেই বুধবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে।

নির্বাচন কমিশনের একাধিক সূত্রের বরাতে খবরে বলা হয়েছে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার-সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের বুধবার সন্ধ্যা ৭টায় জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার কথা রয়েছে।

এর আগে তফসিল চূড়ান্ত করতে বিকেল পাঁচটায় কমিশন সভায় বসবে। বৈঠকের পরেই সিইসির ভাষণ বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত হবে।

এদিকে মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক ভিডিও কনফারেন্সে বলেছেন, দুই এক দিনের মধ্যেই নির্বাচন কমিশন তাফসিল ঘোষণা করবে। সেক্ষেত্রে জানুয়ারীর প্রথম সপ্তাহে ভোটগ্রহণ হবে বলে জানিয়ে আসছিলেন।

ইসির পক্ষ থেকে আগেই বলা হয়েছে রাজনৈতিক সমঝোতার উদ্যোগ নেওয়ার দায়িত্ব ও সক্ষমতা ইসির নেই। তবে রাজনীতির দলগুলোর মধ্যে সংলাপ সমঝোতার পরিস্থিতি তৈরি হলে পুনঃতফসিলের পরিকল্পনা তাদের রয়েছে।

বিএনপির দলীয় সূত্রের বরাতে খবরে বলা হয়েছে, কমিশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করলেই বিএনপি নেতাকর্মীরা রাজপথে নামবে। অবরোধের পাশাপাশি নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ঘেরাও এর ঘোষণা আসতে পারে বলেও জানা গিয়েছে।

এদিকে বুধবার তফসিল ঘোষণা হলে ইসি সচিবালয়ের দিকে পদযাত্রা করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। বিকাল তিনটার দিকে দলটির নেতাকর্মীদের বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে জড়ো হয়ে সেখান থেকে মিছিল করে ইসির দিকে যাওয়ার কথা রয়েছে।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে শর্তহীন সংলাপের বসার আহ্বান জানিয়ে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু-এর চিঠির জবাব দেওয়ার কথাও বিবেচনা করছে দলটি।

অনেক দিন পর আবারও আলোচনায় জাতীয় পার্টি। দলটিকে নিয়ে দুটি পত্রিকায় দুই রকমের খবর প্রকাশ করা হয়েছে।

রাজনৈতিক অস্থিরতা নিয়ে দৈনিক দেশ রূপান্তর শিরোনাম করেছে, 'সমঝোতা না হলে আরও চাপ'। এই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শর্তহীন সংলাপের জোরালো তাগিদ দিয়ে ডোনাল্ড লু চিঠি দিলেও রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক সাড়া মেলেনি।

এর মধ্যে আজ তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে।

ফলে নির্বাচন নিয়ে সৃষ্ঠ রাজনৈতিক সংকটের সমাধান না করে সরকাার নির্বাচনের পথে হাঁটলে যুক্তরাষ্ট্র ও তার পশ্চিমা মিত্রদের কাছ থেকে চাপ আরও বাড়তে পারে। কূটনীতিকদের সাথে কথা বলে এমন ইঙ্গিত পাওয়া গেছে বলে এই খবরে বলা হয়েছে।

তফসিল ঘোষণা নিয়ে সমকালের প্রধান শিরোনাম ‘সমঝোতা ছাড়াই তপশিল’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, দেশি বিদেশের চাপ, সেইসাথে সাধারণ মানুষের আকাঙ্ক্ষা থাকলেও শেষ পর্যন্ত সমঝোতার কোনো পথ খোলেনি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে।

দেশের প্রধান দুটি রাজনৈতিক দল যখন রাজপথে মারমুখী অবস্থায় রয়েছে এর মধ্যেই বুধবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হতে পারে।

নির্বাচন কমিশনের একাধিক সূত্রের বরাতে খবরে বলা হয়েছে, প্রধান নির্বাচন কমিশনার-সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়ালের বুধবার সন্ধ্যা ৭টায় জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণ দেওয়ার কথা রয়েছে।

এর আগে তফসিল চূড়ান্ত করতে বিকেল পাঁচটায় কমিশন সভায় বসবে। বৈঠকের পরেই সিইসির ভাষণ বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত হবে।

এদিকে মঙ্গলবার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক ভিডিও কনফারেন্সে বলেছেন, দুই এক দিনের মধ্যেই নির্বাচন কমিশন তাফসিল ঘোষণা করবে। সেক্ষেত্রে জানুয়ারীর প্রথম সপ্তাহে ভোটগ্রহণ হবে বলে জানিয়ে আসছিলেন।

ইসির পক্ষ থেকে আগেই বলা হয়েছে রাজনৈতিক সমঝোতার উদ্যোগ নেওয়ার দায়িত্ব ও সক্ষমতা ইসির নেই। তবে রাজনীতির দলগুলোর মধ্যে সংলাপ সমঝোতার পরিস্থিতি তৈরি হলে পুনঃতফসিলের পরিকল্পনা তাদের রয়েছে।

বিএনপির দলীয় সূত্রের বরাতে খবরে বলা হয়েছে, কমিশন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করলেই বিএনপি নেতাকর্মীরা রাজপথে নামবে। অবরোধের পাশাপাশি নির্বাচন কমিশন সচিবালয় ঘেরাও এর ঘোষণা আসতে পারে বলেও জানা গিয়েছে।এদিকে বুধবার তফসিল ঘোষণা হলে ইসি সচিবালয়ের দিকে পদযাত্রা করার হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।

বিকাল তিনটার দিকে দলটির নেতাকর্মীদের বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে জড়ো হয়ে সেখান থেকে মিছিল করে ইসির দিকে যাওয়ার কথা রয়েছে।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে শর্তহীন সংলাপের বসার আহ্বান জানিয়ে মার্কিন সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু-এর চিঠির জবাব দেওয়ার কথাও বিবেচনা করছে দলটি। এদিকে নির্বাচনের তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে সারাদেশে মিছিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আওয়ামী লীগ।

অনেক দিন পর আবারও আলোচনায় জাতীয় পার্টি। দলটিকে নিয়ে দুটি পত্রিকায় দুই রকমের খবর প্রকাশ করা হয়েছে।

যুগান্তরের প্রথম পাতার খবর, ‘এই মুহূর্তে নির্বাচনে গেলে স্যাংশন আসার সম্ভাবনা রয়েছে: জিএম কাদের’। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদেরকে উদ্ধৃত করে প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, নির্বাচনে যাওয়ার পরিবেশ এখনও তৈরি হয়নি। মঙ্গলবার জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভায় তিনি এসব কথা বলেন। ওই সভায় বেশিরভাগ তৃণমূল নেতা আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার কথা বলেন। তাদের মতে, আওয়ামী লীগের সঙ্গে জোটবদ্ধ নির্বাচনে অংশ নিলে লাভবান হয় আওয়ামী লীগ। ক্ষতিগ্রস্ত হয় জাতীয় পার্টি। আবার তৃণমূল নেতাদের কেউ কেউ বিএনপির সঙ্গে জোটবদ্ধ হয়ে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার পরামর্শ দেন।

এ ব্যাপারে জিএম কাদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের চিঠি এসেছে আমাদের কাছে। তারা সংলাপ চাচ্ছেন। আমরাও সংলাপের কথা বলে আসছি। আমরা আর কোনো দলের মুখাপেক্ষী থাকতে চাই না। আমরা এখন দলগতভাবে অনেক শক্তিশালী।

মাঠের নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, “অতীতে আমরা যখনই কোনো সিদ্ধান্ত নিতে গেছি, কিছু লোক পেছন থেকে তা নস্যাৎ করার ষড়যন্ত্র করেছে। আগামীতে আর এরকমটা হবার সম্ভাবনা নেই। কারণ জাতীয় পার্টি এখন আগের চাইতে অনেক বেশি শক্তিশালী।” অন্যদিকে জাতীয় পার্টিকে নিয়ে ইত্তেফাকের প্রথম পাতার খবর, ‘নির্বাচনের পথে জাপা, বঙ্গভবনে জি এম কাদের’। প্রতিবেদনে বলা হয়, নানামুখী দ্বিধা-সংশয় নিয়েই শেষ পর্যন্ত নির্বাচনের পথে হাটছে বর্তমান সংসদের সাংবিধানিক প্রধান বিরোধীদল জাতীয় পার্টি (জাপা)।

দলটির দায়িত্বশীল একাধিক সূত্র বরাত দিয়ে খবরে বলা হচ্ছে, নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা না করার প্রশ্নে দলে মতভিন্নতা কিংবা বহুমত থাকলেও নানা সমীকরণে ও কারণে দলটি এদিক-ওদিক থেকে মুখ ঘুরিয়ে এখন নির্বাচনমুখী। ভেতরে-ভেতরে কিছু ঘটনাপ্রবাহে দুইদিন আগে থেকে এতদিনের অবস্থান থেকে নড়ে দলটি এখন নির্বাচনমুখী।

সর্বশেষ প্রাপ্ত তথ্য বলছে, তারপরেও দেশের ভেতরের-বাইরের পরিস্থিতি বুঝে প্রকাশ্যে সিদ্ধান্ত ঘোষণার আগে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত পরিবেশ পর্যবেক্ষণ করবে জাপা।

ভিন্ন কোনো পরিস্থিতির উদ্ভব ঘটলে, পরিস্থিতির আলোকে জাপাও নতুনভাবে চিন্তা করবে।

এদিকে, আজ বুধবার দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাপা চেয়ারম্যান জিএম কাদের।

নির্বাচনের ব্যয় ইস্যুতে কালের কণ্ঠের পেছনের পাতার খবর, ‘বরাদ্দ ছাপিয়ে যাবে নির্বাচনী ব্যয়’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটের ব্যয় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চেয়ে অনেক বেশি হবে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের বাজেটে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জন্য দুই হাজার ৪০৬ কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এর মধ্যে পরিচালন ব্যয় দুই হাজার ১২৪ কোটি টাকা এবং উন্নয়ন ব্যয় ২৮২ কোটি টাকা। এবার পরিচালন ব্যয় গত অর্থবছরের চেয়ে তিন গুণ বেশি বরাদ্দ করা হয়েছে। কিন্তু উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে এতেও নির্বাচন পরিচালন ব্যয় মেটানো নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। কমিশন বলছে, এই বাস্তবতায় নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জন্য চলতি অর্থবছরের সংশোধিত বাজেট বরাদ্দে নির্বাচন খাতে অর্থ বাড়াতে হবে।

গত পহেলা নভেম্বর নির্বাচন কমিশনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের একটি সভায় নির্বাচন ব্যয় বৃদ্ধির বিষয়টি তুলে ধরেছে কমিশন। নির্বাচন সামনে রেখে এরই মধ্যে প্রয়োজনীয় কেনাকাটা ও প্রশিক্ষণ কর্মসূচি শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন পরিচালনা এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় বেশিরভাগ অর্থ ব্যয় হবে। এর মধ্যে প্রায় ৬০ শতাংশ ব্যয় হবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায়।

এদিকে অস্ত্র প্রদর্শন নিয়ে প্রথম আলোর প্রধান শিরোনাম, ‘বৈধ অস্ত্রের রাজনৈতিক ব্যবহার’। প্রতিবেদনে বলা হচ্ছে, ক্ষমতাসীন দলের নেতা ও সমর্থকেরা তাদের বিভিন্ন কর্মসূচিতে প্রতিপক্ষকে ভয় দেখাতে বৈধ আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন করছেন।

এভাবে বৈধ অস্ত্র প্রদর্শন নিষিদ্ধ হলেও তেমন কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না জেলা প্রশাসন অথবা পুলিশ। আবার কোন কোন ক্ষেত্রে প্রকাশ্যে অবৈধ অস্ত্র ব্যবহার হলেও তা উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ।

বাংলাদেশে এখন বৈধ অস্ত্রের সংখ্যা ৫০ হাজারের বেশি, এর মধ্যে ১০ হাজারের বেশি অস্ত্র রয়েছে রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মীদের হাতে। বিভিন্ন দলের জেলা উপজেলা পর্যায়ের নেতারা বলছেন, স্থানীয় সাবেক ও বর্তমান অনেক সংসদ সদস্য এবং প্রভাবশালী নেতার কাছে বৈধ অস্ত্র রয়েছে। সেগুলো তারা প্রায় প্রদর্শন করেন। প্রকাশ্যে সবাইকে দেখিয়ে চলাচল করেন। উদ্দেশ্য থেকে ভীতি তৈরি যা নিয়ে তেমন আলোচনা হয়। শুধুমাত্র ছবি ও ভিডিও ছড়িয়ে পড়লেই আলোচনা হয়। অথচ ‘আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স প্রদান নবায়ন ও ব্যবহার নীতিমালা ২০১৬’ অনুযায়ী কোন ব্যক্তি নিজের লাইসেন্সের বিপরীতে নেওয়া অস্ত্র আত্মরক্ষার জন্য বহন ও ব্যবহার করতে পারবেন। অন্যের ভীতি তৈরি করতে পারে এমন ক্ষেত্রে অস্ত্র প্রদর্শন করা যাবে না এটা করলে তার অস্ত্রের লাইসেন্স তাৎক্ষণিক বাতিলযোগ্য হবে।

সূত্র : বিবিসি বাংলা

উপরে