সংবাদ এবং- কে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন শামসুল হায়দার ছিদ্দিকী
বর্তমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী যা করেছিলেন কারাগারে
ওয়ান এলিভেনের পর আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই। একই বছর ৩ সেপ্টেম্বর সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে কারাগারে নেয়া হয়েছিল। ২০০৮ সালের ১১ জুন মুক্তি পান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর মুক্তি পান খালেদা জিয়া।
ওই সময়ে ঢাকা বিভাগের ডিআইজি প্রিজন্স ছিলেন মেজর (অব:) শামসুল হায়দার ছিদ্দিকী। বাংলাদেশের ইতিহাসে দুই প্রধানমন্ত্রীর এক সঙ্গে জেল বাসের ঘটনা এটিই প্রথম। শুধু তাই নয় ওই সময়ে আওয়ামীলীগ ও বিএনপির জাদরেল নেতাদেরও নেয়া হয়েছিল কারাগারে। তাদের বেশির ভাগকেই রাখা হয়েছিল পুরান ঢাকার ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে। ওই সময় দুই নেত্রী ও বড় বড় নেতাদের কিভাবে সামলেছিলেন এসব বিষয় নিয়ে সম্প্রতি সংবাদ এবং-কে দীর্ঘ সাক্ষাৎকার দিয়েছেন সাবেক ডিআইজি প্রিজন্স শামসুল হায়দার ছিদ্দিকী। যে সাক্ষাৎকারটি শিগগিরই প্রচারিত হতে যাচ্ছে ‘সংবাদ এবং’ নিউজ পোর্টালের ইউটিউব চ্যানেল https://www.youtube.com/@SangbadEbong এ।
সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া কিভাবে তাদেরকে সহযোগিতা করেছিলেন। ডিআইজি প্রিজন্সের কাছে কিভাবে শেখ হাসিনা খবর নিতেন খালেদা জিয়ার অবার খালেদা জিয়াও খবর নিতেন শেখ হাসিনার। একজন অসুস্থ হলে অন্যজন তাকে চিকিৎসা করানোর জন্য তাগাদা দিতেন ডিআইজি প্রিজন্সকে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার ভাই প্রয়াত আরাফাত রহমান ককো কিভাবে কারগারে ছিলেন সেসব বিষয়ও উঠে এসেছে সাক্ষাৎকারটিতে। এ ছাড়া তিনি ডিআইজি প্রিজন্স থাকার সময়ে শায়খ আবদুর রহমান, ছিদ্দিকুল ইসলাম বাংলা ভাইসহ শীর্ষ জঙ্গিরা ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি ছিলেন। শামসুল হায়দার ছিদ্দিকী কারাগারে জঙ্গীদের ব্যবহার. ফাঁসির বিষয়ে কথা বলেছেন। যাতে রয়েছে অনেক অজানা কথা।
বলেছেন কারাগারে দুর্নীতি. দুর্নীতি রোধের উপায় নিয়েও । এক্সক্লসিভ সাক্ষাৎকারটি শুনতে চাইলে ইউটিইউব চ্যানেলটি সাবসক্রাইব করে রাখতে পারেন। এর আগে চ্যানেলটিতে সাবেক সেনা প্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের সাক্ষাৎকার প্রকাশ করা হয়েছে।