আপডেট : ৩০ মার্চ, ২০২৪ ১০:৪৬
সোনালি পদক
তপন দত্ত
শ্লা-চুন দিয়ে খায় পান,মনে মনে গায় গান-
থাকে সদা হাসি খুশি ফুর্তিতে,
তার,পোশাকি বাহারে-মরি আমি আহারে !
খামতি নেই কিছু তার কুর্তিতে।
রোগী পেলে-কাজ ফেলে হাত-পা টিপে-
দিয়ে-সেবা করে চলে সে হরদম -
ক্লান্ত সে হলে পরে প্রবেশ করে অন্দরে,
মদ খেয়ে নেন দম,হরদম হরদম।
বলছি যা-একটুও গল্প না,অজানা কথা-
শোনো সবে- বলে যাই আজ তবে-
কচি,কচি মেয়েরা,যেন পরীদের ফোয়ারা-
সেবা করে তার,দেখে এসো বাস্তবে।
কত কথা বলি আর! কত কথা বলা যায় ?
কত তার অজানা- কত সে কিচ্ছা-
দেখে মনে হয় সজারু, কেউ বলে-মদারু,
বেটা,বদের হাড্ডি,কেউ বলে লুইচ্চা।
অসহায় রোগীরা-যত আছে ভুক্তভোগীরা,
জানে তারা,সবকিছু গেছে খুইয়ে-
দু-চোখে দিয়ে ধূূলো-পকেটের টাকাগুলো,
কেড়ে নেয়- চোখের পর্দা সরিয়ে।
তোমরা,এসো সবে-আজ তবে গলে তার-
পদকের মালাটা দেই গিয়ে ঝুলিয়ে,
এসো সবে দল বেঁধে-কি হবে কেটে কেঁদে-
দোয়া নেই মহতের হাত-পা বুলিয়ে।